Search This Blog

ধর্ম বিদ্বেষীকে হত্যা করা বৈধ কিনা?

কেউ যদি ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে এবং আল্লাহ ও রসূলের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ায় এবং এই কাজে চরম বাড়াবাড়ি করে, তাহলে তাকে হত্যা করা বৈধ কিনা? বৈধ না হলে এ ব্যাপারে ঈমানদার মুসলিমদের দায়িত্ব কী? কারন, যারা এ ধরনের বিদ্বেষ ছড়ায় তারা তো মুসলিমদের অন্তরে ও বিশ্বাসে প্রচণ্ড আঘাত হানে।

 এ বিষয়টি খুবই সেনসেটিভ। এ বিষয়ে ইসলামের বিধান এবং করণীয় হোলঃ
কেউ যদি ইসলাম ধর্মের এবং আল্লাহ ও রসূলের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ায় এবং এক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করে, এটা একটা জঘন্য অন্যায় ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। শুধু ইসলাম কেন, যেকোনো ধর্মের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো এবং আঘাত দিয়ে কথা বলা ইসলাম সমর্থন করেনা। তবে যুক্তিপূর্ণ সমালোচনা করা হলে ভিন্ন কথা।



এ প্রসংগে ইসলামে বিধান হলো:
‌১. কেউ ইসলাম এবং আল্লাহ ও রসূলের বিরুদ্ধে আঘাত হেনে বিদ্বেষমূলক অপপ্রচার চালালে সেটা একটা দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে এ ধরনের লোকদের উপর দণ্ড কার্যকর করা বা তাদেরকে হত্যা করা ইসলাম সমর্থন করেনা। কোনো মুসলিম এ ধরনের কাজ করতে পারেনা।
"সে প্রাণকে হত্যা করো না, যাকে আল্লাহ হারাম করেছেন; কিন্তু ন্যায়ভাবে। যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে নিহত হয়, আমি তার উত্তরাধিকারীকে ক্ষমতা দান করি। অতএব, সে যেন হত্যার ব্যাপারে সীমা লঙ্ঘন না করে। নিশ্চয় সে সাহায্যপ্রাপ্ত।"
আল কুরআন ১৭ঃ ৩৩

২. ইসলামের দৃষ্টিতে এই ধরনের লোকদের শাস্তির আওতায় আনার দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের। এদেরকে আইনের আওতায় এনে সাক্ষ্য প্রমাণের মাধ্যমে অপরাধ প্রমাণ করতে হবে। এভাবে ন্যায্য বিচার নিশ্চিত করে প্রশাসনকে তাদের উপর নির্ধারিত দণ্ড প্রয়োগ করতে হবে।

"সে প্রাণকে হত্যা করো না, যাকে আল্লাহ হারাম করেছেন; কিন্তু ন্যায়ভাবে। যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে নিহত হয়, আমি তার উত্তরাধিকারীকে ক্ষমতা দান করি। অতএব, সে যেন হত্যার ব্যাপারে সীমা লঙ্ঘন না করে। নিশ্চয় সে সাহায্যপ্রাপ্ত।"
আল কুরআন ১৭ঃ ৩৩

৩. ধর্মবিশ্বাসীদের বিশ্বাসে আঘাত হানার কারণে তারা সংক্ষুদ্ধ হয়ে এ ধরনের লোকদের দণ্ড প্রদানের জন্যে সরকারের নিকট দাবী জানাতে পারেন এবং জানানো উচিত। তারা নিজেরাও আদালতে এদের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারেন।
৪. সরকার, প্রশাসন ও বিচার বিভাগের দায়িত্ব হোল, এ ধরনের অপরাধীদের উপর যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা কার্যকর করা। এ ব্যাপারে এ তিনটি বিভাগের যে কেউ অবহেলা করলে সে কারণে বাড়াবাড়ি এবং সীমালংঘন মূলক কাজের পথ খুলে যেতে পারে। এ ব্যাপারে সবারই সতর্ক থাকা উচিত।
৫. অন্য কোনো ধর্মের লোকেরা আল্লাহকে গালি-গালাজ করলেও মহান আল্লাহ তাদের দেবতাদের গালি-গালাজ করতে মুসলিমদের নিষেধ করেছেন।

"তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।" আল কুরআন: ০৬: ১০৮

সুতরাং মুসলমানদেরকে এসব ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহনশীল হতে হয়। মুসলিমদের উচিত বেশি বেশি আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করা ও প্রচার করা। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে গঠনমূলক সমালোচনা করা এবং পজেটিভ কাজ করাই মুসলিমদের কর্তব্য।
 

Few weeks pregant and i weant to kown if abortion is haram in islam?

As-Salamu `alaykum wa Rahmatullahi wa Barakatuh.
In the Name of Allah, Most Gracious, Most Merciful.
All praise and thanks are due to Allah, and peace and blessings be upon His Messenger.

Sister, may Allah Almighty help us all adhere to the principles of this true religion, Islam, and enable us to be among the dwellers of Paradise in the Hereafter, Ameen.

First of all, it is to be stated that Islam forbids abortion in all stages of pregnancy. When the pregnancy reaches 120 days old, abortion becomes totally forbidden and is deemed a form of murder that results in compensation becoming liable. If abortion is done prior to this period, no compensation is liable but one should ask forgiveness and promise never to commit it again. In addition, it is highly recommended to do much righteous deeds such as giving in charity, etc.


In response to the question in point, the European Council for Fatwa and Research, issued the following fatwa:


Indeed, abortion is forbidden in Islam whether it be in the earlier stages of pregnancy or otherwise. The extent of sin incurred varies according to the stage of pregnancy, so that less sin would be incurred if the abortion took place during the early stages, while it becomes increasingly haram (unlawful) as the pregnancy advances. When the pregnancy reaches 120 days old, abortion becomes totally forbidden and is deemed a form of murder that results in compensation becoming liable. This compensation is equal in value to 213 grams of gold, and it is given to the heir who did not participate in the abortion (i.e., brother/sister or grandparent(s), etc., according to the laws of inheritance).

However, the only condition under which abortion is allowed is when there is an actual threat to the life of the mother confirmed by an official medical report that if the pregnancy advances any further, the mother may die.

Given the above, since the abortion was done in the case in hand before the fetus was 120 days old, then no compensation is liable. However, it remains a sin, which one should ask forgiveness for and promise never to commit again. If the mother wishes to give in charity besides all this, then that is even better. Allah Almighty says in the Qur'an: (Verily, the good deeds omit the bad deeds… ) (Yunus 10: 114)
Sheikh Yusuf Al-Qaradawi, states in his well-known book, The Lawful and the Prohibited in Islam:

“While Islam permits preventing pregnancy for valid reasons, it does not allow doing violence to it once it occurs.

Muslim jurists have agreed unanimously that after the fetus is completely formed and has been given a soul, abortion is haram. It is also a crime, the commission of which is prohibited to the Muslim because it constitutes an offense against a complete, living human being. Jurists insist that the payment of blood money (diya) becomes incumbent if the baby is aborted alive and then died, while a fine of lesser amount is to be paid if it is aborted dead.

However, there is one exceptional situation. If, say the jurists, after the baby is completely formed, it is reliably shown that the continuation of the pregnancy would necessarily result in the death of the mother, then, in accordance with the general principle of the Shari`ah, that of choosing the lesser of two evils, abortion must be performed. The reason for this is that the mother is the origin of the fetus; moreover, her life is well-established, with duties and responsibilities, and she is also a pillar of the family. It would not be possible to sacrifice her life for the life of a fetus which has not yet acquired a personality and which has no responsibilities or obligations to fulfill.

Imam al-Ghazzali makes a clear distinction between contraception and abortion, saying that contraception is not like abortion. Abortion is a crime against an existing being. It follows from this that there are stages of existence. The first stages of existence are the settling of the semen in the womb and its mixing with the secretions of the woman. Then come the next gestational stage. Disturbing the pregnancy at this stage is a crime. When it develops further and becomes a lump, aborting it is a greater crime. When it acquires a soul and its creation is completed, the crime becomes more grievous. The crime reaches a maximum seriousness when it is committed after it (the fetus) is separated (from the mother) alive.”




Wassalam and Allah Almighty knows best. 

   

কবরের আযাব

কবরের আযাব
হযরত সামুরা বিন জুনদুব(রা) বলেন, রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রায়ই তার সাহাবীদেরকে জিজ্ঞেস করতেন যে, তোমাদের মাঝে কেউ কি কোনো স্বপ্ন দেখেছ ?একদিন সকালে তিনি নিজেই বলতে লাগলেন যে, আজ রাতে আমার নিকট দুজন লোক এল এবং বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে নিয়ে গেল।যাওয়ার পথে আমরা শায়িত একটি লোকের নিকট দিয়ে অতিক্রম করলাম। এই শায়িত লোকটির মাথা অপর একটি লোক পাথর দিয়ে আঘাত করছিল। পাথর মারার পর মাথা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে পাথরটি দূরে ছিটকে পড়ছে। পুনরায় মারার জন্যে লোকটি পাথর সংগ্রহ করতে গেলে এই ফাকে মাথা পুনর্জন্ম নিয়ে নেয় এবং ঐ লোকটি ফিরে এসে আবার পাথর মারে। এভাবে অনবরত চলছে।
আমি আমার সাথীকে বললাম, সুবহানাল্লাহ ! এই দুজন ব্যক্তি কে ? আমার সাথী বলল, আরো সামনে অগ্রসর হও।
আমরা সামনে অগ্রসর হলাম। দেখলাম একটি লোক চিত হয়েশুয়ে আছে আর অপর একটি লোক লোহার একটি করাত দিয়ে তার মুখের এক পাশের চোয়াল চিরছে। এক পাশ চিরে যখন অন্য পাশে চিরতে যাচ্ছে তখন পূর্বের চিরা অংশ জোড়া লেগে যাচ্ছে। এভাবে অনবরত উলট-পালট করে তাকেচিরছে।
আমি বললাম, সুবহানাল্লাহ ! এই ব্যক্তি কে ? আমাকে বলা হলো আরো সামনে চলো।
আমরা সামনে অগ্রসর হয়ে একটি চুল্লি দেখতে পেলাম। চুল্লির মাঝে খুব হৈ চৈ এর শব্দ শোনা যাচ্ছিল। চুল্লিতে ঊঁকি মেরে দেখতে পেলাম তাতে উলংগ কিছু নারীপুরুষ রয়েছে। আগুনের লাভা যখন তাদের তলদেশ থেকে উদগীরণ করে তখন তারা চিৎকার করে উঠে, আর দেখলাম সেখানে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে অসহনীয়। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এরা কারা ? আমাকে বলা হল আরও সম্মুখে অগ্রসর হও।
সামনে অগ্রসর হয়ে একটি নহর পেলাম। যার পানি রক্তের ন্যায় লালবর্ণের। এ পানিতে একটি লোক সাঁতার কাটছিল। অপর একটি লোক অনেকগুলো পাথর নিয়ে নদীর কিনারে দাঁড়ানো। সাঁতারু লোকটি সাঁতরিয়ে যখন নদীর কিনারে আসে তখন তার মুখ খুলে দেয় এবং কিনারায় লোকটি তার মুখে একটি পাথর ঢুকিয়ে দেয়। এমনটা হচ্ছিল বারবার। আমি জানতে চাইলাম, এই লোকটি কে ? আমাকে বলা হল , আরোও সামনে অগ্রসর হও।
সামনে গিয়ে অত্যন্ত কদাকার একটি লোকের সাক্ষাৎ পেলাম। তার নিকট আগুন ছিল এবং সে আগুন প্রজ্জ্বলিতকরছিল এবং চতুর্পাশে চক্কর কাটছিল। আমি জানতে চাইলাম এই লোকটি কে ? জবাব এলো আরো সামনে অগ্রসর হও।
আমরা সামনে অগ্রসর হয়ে একটি শ্যামল উদ্যানে উপস্থিত হলাম।উদ্যানের মধ্যবর্তী স্থানে এত দীর্ঘকায় একজন ব্যক্তির সাক্ষাৎ পেলাম যে উচ্চতার কারণে তার শির আমাদের নজরে আসছিল না।আর এইদীর্ঘ লোকটির পাশে অনেকগুলো শিশুর সমাগম। আমি ইতোপূর্বে এই শিশুদেরকে কখনো দেখিনি। আমি জিজ্ঞেসকরলাম এই সকল লোক কারা ? উত্তর এল আরো সামনে অগ্রসর হও।
অতঃপর আমরা দৃষ্টিনন্দন মনোরম একটি উদ্যানে প্রবেশ করলাম। এত নন্দিত উদ্যান আমি এর আগে কখনো দেখিনি।আমি আমার সঙ্গীটির নির্দেশে ভিতরে প্রবেশ করলাম। ভেতরে দেখি স্বর্ণ রূপার নির্মিত একটি শহর।আমরা শহরের প্রধান ফটকের নিকট এলাম। আমাদের জন্য ফটক খোলা হল। অতঃপর ভিতরে প্রবেশ করলাম। প্রবেশ করার পর আমাদের সামনে কিছু লোক এল যাদের দেহের অর্ধাংশ অত্যন্ত সুন্দর কিন্তু অপরাংশ অত্যন্ত কদাকার। আমার সঙ্গীটি তাদেরকে বলল, তোমরা সামনের নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়। তারা যেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল। নদীটি ছিল খুবই প্রশস্ত, দুধের ন্যায় শুভ্রছিল এর জলরাশি। তারা নদী থেকে উঠে আসার পর তাদের দেহের বিকৃতি দুরীভূত হয়ে গেল। সর্বাংগ রূপ ধারণ করল সৌন্দর্য্যের দ্যুতিতে। আমার সঙ্গীটি আমাকে বলল – এটি হল ‘আদন জান্নাত’; এটিই তোমার মূল নিকুঞ্জ। আমি দৃষ্টি উঠালাম। দেখি একটি শুভ্র বর্ণের মহল। সঙ্গীটি বলল, এটিও তোমার নীড়। আমি বললাম, আল্লাহ তোমার কল্যাণ করুক। আমাকে আমার নিলয়ে একটু প্রবেশ করতে দাও। সে বলল- এখন নহে। তবেতুমি অবশ্যই এই মহলে প্রবেশ করবে।
এরপর আমি প্রথম থেকে এ পর্যন্ত যা কিছু দেখলাম এর রহস্য জানতে চাইলাম। সে বলল-
প্রথমযে ব্যক্তি যার মাথা চূর্ণ হতে দেখেছ সে হলো কোরআনের জ্ঞান অর্জনকারী ওই ব্যক্তি যে কোরআনের জ্ঞান অর্জন করে ভুলেও গিয়েছে এবং ফরয নামায ছেড়ে ঘুমিয়ে পড়ে। তার সাথে এমন আচরণ কিয়ামত পর্যন্ত করা হবে।
দ্বিতীয়ব্যক্তি যার মুখমন্ডল চিরতে দেখেছ সে হল ঐ ব্যক্তি যে সকালে ঘর থেকে বের হয় এবং দিনভর মিথ্যা কথা বলে বেড়ায়। তার সাথেও কিয়ামত পর্যন্ত এমন আচরণ করা হবে।
তৃতীয়,চুল্লির ভিতর উলংগ নারী পুরুষ জ্বলতে দেখেছ, এরা হল ব্যভীচারী নারী পুরুষ।
চতুর্থদৃশ্যটি হল সুদ ভক্ষণকারীর যাকে তুমি রক্তের নদীতে সাঁতার কাটতে দেখেছ।
পঞ্চম,যাকে আগুন প্রজ্জ্বলিত করতে দেখেছ সে হল জাহান্নামের ভারপ্রাপ্ত ফেরেশতা।
ষষ্ঠউদ্যানের দীর্ঘ লোকটি হল, হযরত ইব্রাহীম(আ);আর আশেপাশের শিশুরা হল ইসলামের মৃত্যু বরণকারী শিশু।
সপ্তম,শ্রেণীর লোক হল পুণ্য অর্জনকারী ওই সকল লোক যারা পুণ্যের পাশাপাশি কিছু পাপের ও মিশ্রণ ঘটিয়ে ফেলেছে। কিন্তু অবশেষে আল্লাহর রহমত তাদেরকে ঘিরে ফেলেছে এবং মন্দের অভিশাপ থেকে নিজেকে মুক্ত করে নিয়েছে। রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, এরপর এই সাথীরা নিজেদের পরিচয় দিয়ে বলল, আমি হলাম জিবরাঈল(আ) এবং সে মিকাঈল(আ)।
(বুখারি, বায়হাকি)
আলোচনাঃ
উলামাগণ বলেন-এই হাদীসটি কবরের আযাবের সত্যতার ব্যাপারে একটি জ্বলন্ত প্রমাণ। কেননা নবীদের স্বপ্ন সত্য হয়ে থাকে। হাদীসে বলা হয়েছে যে তার সাথে কিয়ামত পর্যন্ত এ ধরনের আচরণ করা হবে। এ থেকে বোঝা যায় যে, এটি বরযখ জগতের ঘটনা।
হযরত আলী(রা) বলেন –বর্ণিত ঘটনায় আরো আতিরিক্ত আছে যে,অগ্নি প্রজ্বলনকারী ব্যক্তিটি জাহান্নামের কর্তা। যখন কোনো বস্তু আগুনের সীমানাথেকে বেরিয়ে পড়ে তৎক্ষনাৎ সে ওটিকে আগুনে ফিরিয়ে দেয়। আর উলংগ নারী-পুরুষেরা হল ব্যভিচারী। আর দুর্গন্ধ যা ছড়াচ্ছে তা তাদের লজ্জাস্থান থেকে নির্গত। অপর আরেকটি দল এমন দেখা গেছে যে, তাদের মল দ্বার দিয়ে আগুন প্রবেশ করে মুখ দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে। এরা হল – সমকামী পুরুষ। আর দুধের ন্যায় সাদা নদীটি হল হাউসে কাউসার।
হযরত আবু সাঈদ খুদরী(রা) বলেন –রাসুল(সা) ঐ স্বপ্নের মাঝে এক পর্যায়ে একটি দস্তরখানা দেখতে পেলেন যাতে ভূনা গোশত রাখা ছিল। কিন্তু কোন আহারকারী ছিলনা। অপরদিকে এর পাশেই আরেকটি গোশতের সমাহার। এটি ছিল দুর্গন্ধময় মাংসের সমাহার। কিন্তু এখানে বেশ কিছু আহারকারীর উপস্থিতি ছিল। রাসূল(সা) এ সম্পর্কে জানতে চাইলে বলা হল, এরা ওই সকল লোক যারা হালাল খাদ্য পরিত্যাগ করে হারাম খাদ্যকে অধিক পছন্দ করে।
রাসুল (সা) আরো একদল লোক দেখলেন, যাদের পেট ঘরের ন্যায় বড় ও প্রসশ্ত। তারা যখন উঠে দৌড়াতে চায় তখন পেটের ওজনের কারনে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তারা আক্ষেপ করে বলে – হে আল্লাহ ! তুমি কিয়ামত সৃষ্টি করো না। এই বলে তারা কান্নাকাটি করে। এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার পর জানা গেল যে এরা উম্মতে মোহাম্মদীর সুদখোর লোক। রাসুল (সা) আরেকটি দল দেখলেন, যাদের ওষ্ঠদ্বয় উটের ওষ্ঠদ্বয়ের মত। তাদের মুখে পাথরের নলা পুরে দেওয়া হচ্ছে। পাথর পেটে যেয়ে মলদ্বার দিয়ে আবার বের হয়ে যাচ্ছে। জিজ্ঞেস করে জানা গেল যে, এরা ইয়াতীমের সম্পদ ভক্ষণকারী লোক।
তিনি আরো এমন একটি দলকেও দেখলেন যাদের পাঁজর থেকে মাংস কেটে খেতে দেয়া হচ্ছে। আর বলা হচ্ছে, খেয়ে নাও যেভাবে তোমার ভাইয়ের মাংস খেতে। জিজ্ঞাসা করার পর জানা গেল যে, এরা হল গীবতকারী এবং পরনিন্দা অন্বেষণকারী। এ ধরণের আচরণ এদের সাথে কিয়ামত পর্যন্ত হবে।
(বায়হাকি)
পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না কিন্তু।

What about non-Muslims do; they go to heaven?

Allah only accepts Islam. He says in the Quran: "Whoever seeks a religion other than Islam it won't be accepted of him, and he will be one of the losers in the hereafter". I would rather lose anywhere, but not lose in the hereafter. This is because hellfire is eternal. It never ends and we never die when we go there, if we go there.
Source: www.sultan.org 

Why is the family so important to Muslims?

The family is the foundation of Islamic society. The peace and security offered by a stable family unit is greatly valued, and seen as essential for the spiritual growth of its members. A harmonious social order is created by the existence of extended families; children are treasured, and rarely leave home until the time they marry. Source: www.alim.org

Giving salaam is Sunnah when joining a gathering and when leaving it

Praise be to Allaah.
If a man joins a gathering it is Sunnah for him to give salaams to people in this gathering, and when he wants to get up and leave, he should give them salaam once again before he leaves. That is because of the report narrated by Abu Dawood (5208) and al-Tirmidhi (2706), and classed as hasan by al-Tirmidhi; and also narrated by Ahmad (7793) from Abu Hurayrah (may Allah be pleased with him) who said: The Messenger of Allah (blessings and peace of Allah be upon him) said: “When one of you comes to a gathering, let him say salaam, and when he wants to leave let him say salaam, for the former is not more of a duty than the latter.” Classed as saheeh by al-Albaani in Saheeh Abi Dawood and elsewhere. 
Al-Mubaarakfoori (may Allah have mercy on him) said: 
Al-Teebi said: i.e., just as the first salaam was telling them that they are safe from his evil when he was present, the second salaam is telling them that they are safe from his evil when he is absent. Giving salaam when joining the gathering is not more important than giving salaam when leaving the gathering; rather the second is more important. End quote. 
Tuhfat al-Ahwadhi (2/402-403) 
Al-Nawawi (may Allah have mercy on him) said: 
The apparent meaning of this hadeeth is that it is obligatory for the group to return the salaam of the one who gave them salaam and left them. Imam al-Qaadi Husayn and his companion Abu Sa‘d al-Mutawalli said: The custom among some people is to say salaam when leaving a gathering, and that is a du‘aa’ (supplication) to which it is mustahabb to respond but is not obligatory, because the greeting is only given when meeting and not when parting. This is what they (these two scholars) said, but it was criticised by Imam Abu Bakr al-Shaashi, the last of our companions, who said: This is wrong, because giving salaam is Sunnah when leaving just as it is a Sunnah when joining the gathering. This hadeeth proves that. And what al-Shaashi said is the correct view. End quote. 
Al-Adhkaar, p. 258 
Shaykh Ibn ‘Uthaymeen (may Allah have mercy on him) said: 
In this hadeeth we see that when a man enters upon a gathering, he should say salaam. And when he wants to leave and he gets up to leave the gathering, he should also say salaam, because the Prophet (blessings and peace of Allah be upon him) enjoined that and said: “for the former is not more of a duty than the latter.”, i.e., just as when you say salaam when you enter, you should also say salaam when you leave. Hence when a person enters the mosque, he sends salaams upon the Prophet (blessings and peace of Allah be upon him), and when he leaves he also sends blessings upon him. And when he enters Makkah for ‘Umrah or Hajj, he should start with tawaaf, and when he leaves Makkah he should end with tawaaf, because tawaaf is the greeting for Makkah for the one who enters it for Hajj or ‘Umrah, and it is bidding farewell to Makkah for the one who has done Hajj or ‘Umrah and is now leaving. This is a sign of the perfection of sharee‘ah, because it makes the beginning and the end the same in such matters as these. End quote. 
Sharh Riyaadh al-Saaliheen, p. 990 
And Allah knows best. 

And men can have 4 wives and are allowed to hit them. Love and mercy?

1) Many many Muslims have only one wife.


2) A man can marry two, three or four women, but he must treat them equally.


3) Four wives are better then one wife and innumerable mistresses.


4) Islam forbids sexual relationships outside marriage, thus a man can be sure that his sons and daughters are really his sons and daughters.


5) In western communities a man cannot be sure that his sons and daughters are really his sons and daughters. Can you see the difference.

Is there equality among men and women in Islam ?

Yes. There is absolutely no difference between a man and woman in Islam in terms of humanity and honor. The Holy Quran, in verse 124 of chapter 4 says:  

"Whoever, be it a male or a female, dose good deeds and he or she is a beliver, then they will enter the Paradise." 


The misconception comes when equality is taken as synonymous to similarity. Islam believes that man and woman are equal but dissimilar. Hence exactly the same set of rules cannot be applied to both men and women, which is quite reasonable. Ever try to cook fish and beef by following exactly the same procedure ? You would end with messing up at least one of them.

Islam looks at the different roles of men and women in society not as superior or inferior but as complementary. Islamic laws are there to protect this balance.


Women in Islam by Ali Irfan


Is it permissible to read the Qur'aan without understanding its meanings?

Praise be to Allaah.
Yes, it is permissible for believing men and women to read the Qur'aan even if they do not understand the meaning, but it is prescribed to ponder and think so that one may understand, and to refer to books of tafseer (commentaries) if one has enough knowledge to understand them, and to refer to books of tafseer and Arabic language in order to benefit from that, and he can ask scholars about anything he does not understand. What is meant is that he should ponder the meanings, because Allah says (interpretation of the meaning): 
“(This is) a Book (the Qur’aan) which We have sent down to you, full of blessings, that they may ponder over its Verses, and that men of understanding may remember”
[Saad 38:29]. 
The believer should ponder the meanings, i.e., he should pay attention to reading and think about what it means; he should understand the meanings and thus he will benefit from it. If he does not understand the meaning perfectly, he will still understand many meanings. So let him read carefully and ponder and understand. This also applies to women. The reader should benefit from the words of his or her Lord and understand the meaning so that he may act upon it. Allah says (interpretation of the meaning): 
“Do they not then think deeply in the Qur’aan, or are their hearts locked up (from understanding it)?”
[Muhammad 47:24]. 
Our Lord, may He be glorified and exalted, urges and encourages us to think and ponder His words. When the believer -- man or woman -- reads the Book of Allah, it is prescribed for them to ponder and think and pay attention to what is read, so that they may benefit from the words of Allah and so that they may understand the words of Allah and so that they may act upon what they learn from the words of Allah. They may seek help in doing so from books of tafseer that have been written by scholars such as those by Ibn Katheer, Ibn Jareer, al-Baghawi, al-Shawkaani and others. They may also make use of books of Arabic language and ask scholars who are known for their knowledge and virtue about anything they do not understand. End quote. 
Shaykh ‘Abd al-‘Azeez ibn Baaz (may Allah have mercy on him). 

Which is better -- reading Qur'aan or listening to it on tapes?

Praise be to Allaah.
Reading Qur'aan and listening to it are both righteous deeds for which the Muslim will be rewarded. 
The Prophet (blessings and peace of Allah be upon him) sometimes liked to listen to Qur'aan from other people. 
Al-Bukhaari (4582 and 5049) and Muslim (800) narrated from ‘Abd-Allaah ibn Mas’ood (may Allah be pleased with him) that he said: The Messenger of Allaah (blessings and peace of Allah upon him) said to me: “Recite the Qur’aan to me.” I said: O Messenger of Allaah, should I recite to you when it was revealed to you? He said: “I like to hear it from someone else.” So I recited al-Nisa’, and when I reached the verse, “How (will it be) then, when We bring from each nation a witness and We bring you (O Muhammad صلى الله عليه وسلم) as a witness against these people?” [al-Nisa’ 4:41], I raised my head, or a man who was beside me nudged me and I raised my head, and I saw his tears flowing.. 
So what is best is to do that which is in his best interests and will have the best effect on him, whether it is reading or listening, because the purpose of reading is to ponder and understand the meanings and act upon what is indicated by the Book of Allah, as Allah says (interpretation of the meaning):
“(This is) a Book (the Qur’aan) which We have sent down to you, full of blessings, that they may ponder over its Verses, and that men of understanding may remember”
[Saad 38:29]
“Verily, this Qur’aan guides to that which is most just and right”
[al-Isra’ 17:9]
“Say: It is for those who believe, a guide and a healing”
[Fussilat 41:44]. 
End quote from Fataawa al-Shaykh Ibn Baaz, 11/364 
And Allah knows best.